প্রতিবেশী দেশ বাংলাদেশকে অস্থির করতে গিয়ে কি এবার নিজেরাই জ্বলে পুড়ে ছাই হচ্ছে ভারত। এবার কি ভারত হারাতে বসেছে নিজেদের গুরুত্বপূর্ণ অঞ্চল সেভেন সিস্টার্স। সেখানকার সাত রাজ্য কি ভারতের সাথে থাকবেন নাকি আলাদা হবে এত ড্রোন কোথায় পেল মণিপুরের বিদ্রোহীরা। গেল শুক্রবার থেকে নতুন করে আবারও মণিপুর রাজ্যে সহিংসতা, হত্যার হামলা শুরুর পর থেকেই উঠেছে এমন প্রশ্ন। বিশ্লেষকরা বলছেন, ভারতের অভ্যন্তরীণ সংঘাতের ইতিহাসে এর আগে কখনও এত ব্যাপক পরিমাণে ড্রোন হামলা চালায়নি কোন বিদ্রোহী গোষ্ঠী।
রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে এতটা জ্বলে ওঠেনি কখনোই আগে থেকেই নানা ইস্যুতে জ্বলতে থাকা সেভেন সিস্টার্সের মণিপুর রাজ্য। গেল শুক্রবার থেকে নতুন করে আবার অশান্ত অগ্নিগর্ভ হয়ে উঠেছে। তবে এবার আরও ভয়াবহ আকারে রকেট ড্রোণ আর গ্রেনেড দিয়ে বিভিন্ন জায়গায় হামলা চালিয়েছে কুকি বিদ্রোহীরা। রকেটর বিষয়ে আগে হামলা হলেও এত ড্রোন হামলা এর আগে কখনও হয়নি। শনিবার মণিপুরের জিরিবাম ও বিষ্ণুপুর জেলায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সাথে বিদ্রোহীদের ভয়াবহ সংঘাত বন্দুকযুদ্ধ হয়। ড্রোন রকেট ও গ্রেনেড হামলার পাশাপাশি গুলিও করে বিদ্রোহীরা। এতে অন্তত ছয় জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে।
মণিপুর পুলিশ জানিয়েছে, শুক্রবার স্থানীয় ভাবে তৈরি একটি রকেট লঞ্চার ব্যবহার করে মৈরাং শহরের সাবেক মুখ্যমন্ত্রীর বাড়িতে হামলা চালানো হয়। এতে একজন নিহত ও পাঁচজন আহত হয়েছে। ডিসিপ্লিন গ্রিসের এই কুকি আগ্রাসন দ্বিগুণ বেড়েছে৷ গত কয়েকদিন ধরেই ইম্ফল পশ্চিম অঞ্চলের নির্দিষ্ট কিছু অংশে ড্রোন বোমা হামলার কিছু ঘটনা ঘটেছে। এতে অনেক লোক মারা গেছে এবং বেশ কয়েকজন আহত হয়েছে। শনিবার ভোর থেকে দুটি রকেট হামলা হয়েছে। মণিপুরে দেড় বছরেরও বেশি সময় ধরে জাতিগত সংঘাত চলছে। এতে এখন পর্যন্ত আড়াইশর বেশি মানুষের মৃত্যু হয়েছে। সংঘাত ও সংঘর্ষ মাঝে কিছুটা কমলেও হঠাৎ করেই বেড়ে গেছে নিরাপত্তা বিশ্লেষকরা বলছেন, মণিপুরের পরিস্থিতি বেশ উদ্বেগজনক। কোনও ভাবেই রাজ্য বা কেন্দ্রীয় সরকার আর পরিস্থিতি পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণ নিতে পারছে না।
আর তাই মনিপুরের এই অস্থিরতা ভারতকে সত্যিকারের চরম বিপদের মুখে ফেলে দিয়েছে৷ ঘুম হারাম করে দিচ্ছে মোদি সরকারের একে তো বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে আশ্রয় দিয়ে চরম কূটনৈতিক ও রাজনৈতিক টানাপোড়েনের মুখে আছে ভারত তার উপর নিজের দেশের অভ্যন্তরে ভয়াবহ সংকট ভারতকে রীতিমতো দিশেহারা করে দিচ্ছে। বাংলাদেশ অস্থির হলে ভারতের সেভেন সিস্টার্সে বা দেশটির উত্তর পূর্ব অঞ্চলের সাতটি রাজ্য তা ছড়িয়ে পড়তে পারে এমন শঙ্কা আর হুঁশিয়ারি গেল মাসে দায়িত্ব নেওয়ার আগেই দিয়েছিলেন বাংলাদেশের।অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড মুহাম্মদ ইউনূস।
কিন্তু তাতে কান না দিয়ে নিজেদের সমস্যার সমাধান না করে বাংলাদেশের অভ্যন্তরে অস্থিরতা তৈরিসহ সীমান্তে হত্যাযজ্ঞ চালিয়েছে ভারত। কিন্তু এবার আর পার পেল না এবার নিজের ফাঁদে নিজেরাই পড়তে যাচ্ছে তারা। নতুন করে সহিংসতা ছড়িয়ে পড়ে রাজ্যের সব স্কুল বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে, ছড়িয়ে পড়েছে আতঙ্ক। রাতে অনেক বাড়িতে আলো নিভিয়ে রাখা হচ্ছে নিরাপত্তা বাহিনীর সর্বোচ্চ সতর্ক অবস্থায় রয়েছে। গত বছরের মে তে মণিপুরের সংখ্যাগরিষ্ঠ মেয়েটি সম্প্রদায়।এবং কুকি উপজাতিদের মধ্যে সহিংসতা শুরু হয়। এর পর রাজ্যজুড়ে থেমে থেমে সহিংসতা চললেও প্রথম বারের মতো এত বেশি রকেট ড্রোনের ব্যবহার করা হয়েছে।
I have read so many articles concerning the blogger lovers
except this article is genuinely a good piece of writing,
keep it up.