শিরোনাম :
নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে দুই পরিবর্তন নিয়ে বাংলাদেশের একাদশ ঘোষণা নাহিদ ইসলামের পদত্যাগ: প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকের পর ঘোষণা আসছে আজ দুই ম্যাচ হেরেও সেমিফাইনালের স্বপ্নে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে বাংলাদেশের জয় কামনা করছে পাকিস্তান সরকারি চাকরিজীবীদের বেতন বৃদ্ধি: সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন পরিমাণে পরিবর্তন নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ওপেনিংয়ে মিরাজ! মুশফিকসহ ৩ পরিবর্তন হতে পারে পাকিস্তানের হার, সেমিফাইনালে বাংলাদেশের পথ এখন পানি মত সহজ সৌদি, মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর সহ বিভিন্ন দেশের মুদ্রার আজকের বিনিময় হার আজ ২৪ ফেব্রুয়ারি, দেখেনিন আজকের সকল দেশের টাকার রেট আরো কমে গেল ডলারের বিনিময় রেট এবার এল সৌদি প্রবাসীদের জন্য সবচেয়ে বড় দুঃসংবাদ

অর্থের বিনিময়ে ভুয়া জাতীয় পরিচয়পত্র তৈরির অভিযোগে দুজন গ্রেপ্তার

  • আপডেট সময় : শনিবার, ১১ মে, ২০২৪
অর্থের বিনিময়ে ভুয়া জাতীয় পরিচয়পত্র তৈরির অভিযোগে দুজন গ্রেপ্তার
অর্থের বিনিময়ে ভুয়া জাতীয় পরিচয়পত্র তৈরির অভিযোগে দুজন গ্রেপ্তার

অর্থের বিনিময়ে ভুয়া জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি), ভুয়া জন্মনিবন্ধনসহ বিভিন্ন ধরনের নকল সনদ তৈরি করে সরবরাহ করার অভিযোগে একটি চক্রের দুজন গ্রেপ্তার হয়েছেন। তাঁরা হলেন নির্বাচন কমিশনের সাবেক ডাটা এন্ট্রি অপারেটর জামাল উদ্দিন ও তাঁর সহযোগী লিটন মোল্লা। গত মঙ্গলবার লিটন মোল্লাকে বাগেরহাট এবং জামাল উদ্দিনকে পাবনা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।

 

আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে ঢাকা মহানগর পুলিশের মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান ঢাকা মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার (সিটিটিসি) মো. আসাদুজ্জামান। তিনি বলেন, চক্রটি তথ্য জালিয়াতি করে বিভিন্ন ব্যক্তির কাছ থেকে কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম নজরদারি করতে গিয়ে এই চক্রের সন্ধান পাওয়া যায়। দীর্ঘদিন পর্যবেক্ষণের পর দুজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। জামাল উদ্দিন নির্বাচন কমিশনে ডাটা এন্ট্রি অপারেটর ছিলেন।

তাঁর সহায়তায় লিটন মোল্লা নির্বাচন কমিশন সার্ভার থেকে এনআইডি–সংক্রান্ত তথ্য সংগ্রহ করতেন। সিটিটিসির প্রধান বলেন, চক্রটি অর্থের বিনিময়ে জাল এনআইডি প্রদান, হারানো এনআইডির অনুলিপি তৈরি, এনআইডির তথ্য সংশোধন, জন্মনিবন্ধনের ডিজিটাল কপি ও নাম সংশোধন, কোভিড-১৯–এর টিকা কার্ড ও টিন (টিআইএন) সার্টিফিকেটের ভুয়া অনুলিপি তৈরি করে সরবরাহ করত।

চক্রের সদস্যরা এ ধরনের কাজের বিনিময়ে গুরুত্ব অনুযায়ী তিন হাজার টাকা পর্যন্ত নিতেন। পুলিশ কর্মকর্তা আসাদুজ্জামান বলেন, হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপের মাধ্যমে তাঁরা গ্রাহক সংগ্রহ করতেন। অর্থ নিতেন মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে।

অন্যরা যা পছন্দ করছে
© All rights reserved © 2024 bdnews24us.com